পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে ১০ টি মজার তথ্য : (10 interesting facts about the education system in different countries of the world:)

For us, school-college means waking up in the morning, homework, exams, uniforms and much more! Well, who among you didn't want to go to school as a child? 

(আমাদের কাছে স্কুল-কলেজ মানেই সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা, হোমওয়ার্ক, এক্সাম, ইউনিফর্ম আরো কত কী! আচ্ছা, তোমাদের মাঝে কে কে এমন ছিলে যারা ছোটবেলায় স্কুলে যেতে চাইতে না? )


Whose only and main job was to evade school on various excuses?


 I remembered my childhood memories! Isn't that so?

(নানা অজুহাতে স্কুল ফাঁকি দেয়াই ছিল যাদের একমাত্র এবং প্রধান কাজ?

 ছোটবেলার স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেল! তাই না?)



Every country in the world has a different education system. Somewhere in school or college there are so many exams and homework. Again, in some schools there is no such thing as exam

(পৃথিবীর একেক দেশে রয়েছে একেক রকম শিক্ষাব্যবস্থা। কোথাও স্কুলে বা কলেজে এত এত এক্সাম আর হোমওয়ার্ক। আবার কোনো কোনো স্কুলে এক্সাম বলে কিছুই নেই❗)


Let's find out some interesting facts about different schools and colleges around the world.

( পৃথিবী জুড়ে ভিন্নধর্মী বিভিন্ন স্কুল-কলেজ সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য জেনে নিই চলো ❗)


■The highest school in the world is located in Tibet. "Highest school"?

 Yes, this primary school, located at an altitude of 5,363 meters above sea level, has an average temperature of 5 degrees Celsius a year, but young children go to school every day.

( পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্কুলটি তিব্বতে অবস্থিত। ”সর্বোচ্চ স্কুল”?🙄

 হ্যাঁ, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৫,৩৭৩ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই প্রাইমারি স্কুলটিতে বছরে গড়ে – ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকা সত্ত্বেও ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা প্রতিদিন পড়াশোনা করতে যায়।)


■How many hours a week do you have to spend on homework for school?


 7-8 hours""" But Chinese students have to do more than 14 hours of homework a week:

(স্কুলে পড়ার সময় সপ্তাহে মোট কত ঘণ্টা হোমওয়ার্কের জন্য ব্যয় করতে হয়❓


 ৬-৭ ঘণ্টা❓ কিন্তু চাইনিজ স্টুডেন্টদের সপ্তাহে ১৪ ঘণ্টারও বেশি সময় হোমওয়ার্ক করতে হয়❗)



■Located in Lucknow, India, The City Montessori School is known as the largest school in the world. Because, this school has about 32,000 students.

( ভারতের লখনৌতে অবস্থিত The City Montessori School পৃথিবীর সর্ববৃহৎ স্কুল হিসেবে পরিচিত। কেননা, এই স্কুলটিতে প্রায় ৩২,০০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে।)


■ The King’s School is the oldest school in the world, founded in 598 in Canterbury, England.

(The King’s School পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন স্কুল যা ৫৯৭ খ্রিষ্টাব্দে ইংল্যান্ডের ক্যানটারবারিতে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।)


■Japan's youngest students have earned the reputation of being the most self-reliant students in the world.

 They go to school alone every day, clean their classrooms themselves, and make their own tiffins:

And, when we hear about work, we run away from school

(পৃথিবীর সবচেয়ে স্বনির্ভর শিক্ষার্থীর সুনাম অর্জন করেছে জাপানের ক্ষুদে ছাত্র- ছাত্রীরা।

 তারা প্রতিদিন একা একা স্কুলে যায়, নিজেদের ক্লাসরুম নিজেরাই পরিষ্কার করে, আবার নিজেদের টিফিন তৈরির কাজটাও নিজেরাই করে❗

আর , আমরা কাজের কথা শুনলেই স্কুল পলায়ন)


■One of the largest cities in northeastern Italy with the smallest schools in the world. One school with only one student

( ইতালির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত অন্যতম বৃহৎ একটি শহর যেখানে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট স্কুল রয়েছে। মাত্র একজন শিক্ষার্থী নিয়েই একেকটি স্কুল❗)


■Where children in other parts of the world start going to school at the age of 4-5, the appropriate time for children in Finland to go to school is 6 years. No child in Finland goes to school before the age of six.

It was good

( পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিশুরা যেখানে ৪-৫ বছর বয়সেই স্কুলে যেতে শুরু করে, সেখানে ফিনল্যান্ডের শিশুদের স্কুলে যাওয়ার উপযুক্ত সময় ৭ বছর ধরা হয়। ৭ বছর বয়সের আগে ফিনল্যান্ডের কোনো শিশু স্কুলে যায় না।

এটা , ভালো ছিলো)


■There is a very good tradition of eating together in Brazil.

Be it lunch or dinner.

 Everyone in the family wants to be together.

So, in Brazil, schools start at 8 in the morning and end at noon so that everyone can return from school or college to have a meal with their family.

(পরিবারের সবাই একসাথে আহার গ্রহণের খুব ভাল একটি প্রচলন রয়েছে ব্রাজিলে। 

হোক সেটি দুপুরের খাবার কিংবা নৈশভোজ।

 পরিবারের সবার একসাথে থাকা চাই। 

তাই, ব্রাজিলে স্কুলগুলো সকাল ৭ টায় শুরু হয়ে অবশ্যই দুপুরের মধ্যে শেষ হয়ে যায় যেন সবাই স্কুল বা কলেজ থেকে ফিরে তাদের পরিবারের সাথে খাওয়া-দাওয়া করার সুযোগ পায়।)


■In Germany, all school-going students are given a special gift filled with pencils, pens, books, chocolates known as Schultute.

 With again a condition is given across.

Only the first day of school is allowed to open the gift, not before

( জার্মানিতে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের সবাইকে পেন্সিল, কলম, বই, চকলেট ভর্তি একটি স্পেশাল গিফট দেয়া হয় যেটি Schultute নামে পরিচিত।

 সঙ্গে আবার একটি শর্ত জুড়ে দেয়া থাকে। 

স্কুলের প্রথম দিনই কেবল সেই গিফটটি খোলার অনুমতি দেয়া হয়, এর আগে নয়।)


In our country, there is a compulsory primary education system, but not in Kenya. Primary education is not compulsory in Kenya. If anyone wants, he can spend his whole life without going to school

(আমাদের দেশে যেমন বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থার প্রচলন আছে, কেনিয়ায় এমনটি নেই। কেনিয়ায় প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক নয়। কেউ চাইলে স্কুলে না গিয়েই সারাজীবন কাটিয়ে দিতে পারে❗)

Comments